“প্রকৃতির তিনটি গুণ এবং কর্ম অনুসারে আমি মানুষ সমাজে চারটি বর্ণ সৃষ্টি করেছি। আমি এই প্রথা সৃষ্টি করলেও আমাকে অকর্তা এবং অব্যয় বলে জানবে।” –(শ্রীমদ্ভগবদগীতা ৪র্থ অধ্যায়, শ্লোক-১৩)
সুতরাং মানুষ তাঁর আপন কর্মের মধ্যে দিয়ে আপন প্রকৃতির (তমোঃ, রজঃ, স্বত্ত্বঃ) প্রকাশ ঘটায়। আমরা নিজেরা যে কর্মের মধ্যে যে প্রকৃতিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠি নিজেদের অজ্ঞাতে তাই প্রকাশ করি। তাই স্রষ্টায় সমর্পিত জন হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা ইতিবাচক ভাবনা ও কর্মের মধ্য দিয়ে ইতিবাচকতায় অভ্যস্ত হওয়া। নিরন্তর নিজেদের আচরণ ও কর্মে নিজেদের মুখোমুখি হয়ে নেতিবাচকতাগুলি চিহ্নিত করে দূর করা। এভাবে ইতিবাচক প্রকৃতিতে অভ্যস্ত প্রত্যহিক নতুন মানুষের সাক্ষাতের স্বাক্ষর হয়ে উঠুক আমাদের জীবনের প্রতিটি ভোর।
জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা।